ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৫-১১-১২ ১৭:৫৯:৫৮




ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৫-১১-১২ ১৭:৫৯:৫৮




  • অর্থনীতি
  • আমরা নতুন পে-স্কেলের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে যাবো, সম্পূর্ণ সম্ভব নয়: অর্থ উপদেষ্টা.

আমরা নতুন পে-স্কেলের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে যাবো, সম্পূর্ণ সম্ভব নয়: অর্থ উপদেষ্টা

kzqghvva

আমরা নতুন পে-স্কেলের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে যাবো, সম্পূর্ণ সম্ভব নয়: অর্থ উপদেষ্টা

kzqghvva


অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বুধবার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এবং অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে জানিয়েছেন, “আমাদের সময় এটা (পে-স্কেল) করতে পারবো কি না, এটা কিছুটা অনিশ্চিত। আমরা মোটামুটি একটা ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে যাবো এবং আগামী সরকার বিষয়টি সিরিয়াসলি নেবে।”


আপনারা পে-স্কেল দিতে পারবেন কি না? সাংবাদিকেদের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের কাজটা কিন্তু অত্যন্ত জটিল। ওরা একেবারে স্বাধীনভাবে কাজ করবে। ওখানে কিন্তু আমাদের কোনো রকম ভূমিকা নেই। পে-কমিশনে- ওইখানে সিভিল পে কমিশন, আর্মিদের জন্য আলাদা একটা .. আছে। এখন ওই তিনটা রিপোর্ট পাওয়ার পরে ওটাকে আবার কনসিসটেন্ট লাগবে। একটা একরকম দেবে, সেটা একটু সময় লাগে। সে জন্য আমি বলেছি যে আমাদের সময় এটা করতে পারবো কি না, এটা কিছুটা আনসার্টেনটি। 


তিনি আরও বলেন, “এর কারণ এটা আবার এই তিনটা রিপোর্ট দেখে ওটাকে আবার রিকনসাইল (সমন্বয়) করতে হবে। রিকনসাইল করার পরে অ্যাডমিনিস্ট্রেট কতগুলো প্রসেস আছে। সচিব কমিটি আছে ওরা দেখবে। তারপর ফাইনান্স দেখে- কত বিষয় সম্পৃক্ত রয়েছে। সেজন্য আমি বলেছি যে আমরা পুরাপুরি একটা সেটআপ, রিপোর্টটা পাওয়ার পর মোটামুটি একটা ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে যাবো। কারণ আমরা এই সময়ের মধ্যে যদি এটা রিকনসাল করতে পারি করবো। এখানে সবচেয়ে বড় হলো অর্থের সংস্থান।”


আপনারা যদি না পারেন রাজনৈতিক সরকার আসলে ঝুলে যাবে কি না, সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন করা হলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এটাতে ক্ষোভের সৃষ্টি হওয়া অপ্রত্যাশিত। এটা তো আমি ইনিশিয়েটিভ নিয়ে, আমরাই ইনিশিয়েটিভ করেছি। ৮ বছর ওরা (সরকারি চাকরিজীবীরা) অপেক্ষা করতে পেরেছেন, এখন আমাদের ১২ মাসে আমরা একটা চেষ্টা করছি আমরা করবো। এটা একটু ধৈর্য ধরতে হবে।


জাতিসংঘের তিনটি সংস্থা একটি রিপোর্ট দিয়েছে- আমাদের দেশে প্রায় এক কোটি ৬০ লাখ মানুষ খাদ্য সংকটে এবং ১৬ লাখ শিশু অপুষ্টিতে ভুগবে। একজন সাংবাদিক এমন প্রশ্ন করলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ওরা যেটা দিয়েছে, ওদের তো কতগুলো ইন্টারন্যাশনাল নর্মস আছে। তবে বাংলাদেশের যে একেবারে হাঙ্গার এমন না। আপনি দেখবেন এই সেক্টরে কিন্তু আমরা মোটামুটি পার্শ্ববর্তী অনেক দেশের চেয়েও বেটার। তবে আমরা একটু সজাগ যে একেবারে ব্যালেন্স ফুড এবং যেন খাদ্যের কোনো সমস্যা না হয়।


‘গত পরশু আমরা মিটিং করলাম, ওখানে আমরা নিশ্চিত করেছি আমাদের স্টক যেন যথেষ্ট থাকে এবং একই সঙ্গে আমরা অলরেডি প্রেডিক্ট করেছি। একটু সেফ সাইডে থাকার জন্য দামও একটু বাড়িয়ে দিয়েছি। ধানের ও চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছি। দুইটা দিক আমরা দেখছি যাতে স্টকটা বাড়ে, সঙ্গে সঙ্গে কৃষকের যেন ক্ষতি না হয়’-যোগ করেন অর্থ উপদেষ্টা।









মন্তব্য