ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-২৩ ১১:১৮:১৪




ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-২৩ ১১:১৮:১৪




  • খেলা
  • ক্যান্সারের কাছে হেরে গেলেন জিম্বাবুয়ের কিংবদন্তি ক্রিকেটার হিথ স্ট্রিক.

ক্যান্সারের কাছে হেরে গেলেন জিম্বাবুয়ের কিংবদন্তি ক্রিকেটার হিথ স্ট্রিক

ক্যান্সারের কাছে হেরে গেলেন জিম্বাবুয়ের কিংবদন্তি ক্রিকেটার হিথ স্ট্রিক


ক্যান্সারের কাছে হেরে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক অধিনায়ক ও দেশটির কিংবদন্তি ক্রিকেটার হিথ স্ট্রিক। ৪৯ বছর বয়সে মারা গেলেন তিনি।জানা গেছে, কোলন ও লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পর গত মে মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার একটি হাসপাতালে ভর্তি হন স্ট্রিক। মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

হিথের বোলিং সহকর্মী হেনরি ওলঙ্গা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। টুইটারে ওলঙ্গা লিখেছেন, 'দুঃখজনক খবর যে, হিথ স্ট্রিক চলে গেছেন। রেস্ট ইন পিস কিংবদন্তি। আমাদের তৈরি সেরা অলরাউন্ডার। তোমার সঙ্গে খেলাটা আনন্দের ছিল। আবার দেখা হবে।'

১৯৯৭ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত সময় জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের 'স্বর্ণযুগ' হিসেবে বিবেচিত হয়। হিথ স্ট্রিক জিম্বাবুয়ের হয়ে ওই সময়ে ৬৫টি টেস্ট ও ১৮৯টি ওয়ানডে খেলেছেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে টেস্ট ক্রিকেটে ২১৬ উইকেট এবং ওয়ানডে ক্রিকেটে ২৩৯ উইকেট নিয়ে সর্বকালের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনি।

টেস্ট ক্যারিয়ারে সাতটি পাঁচ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়ের বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক পাঁচ উইকেট শিকারের রেকর্ড গড়েন হিথ স্ট্রিক। গত মে মাসে স্ট্রিককে হাসপাতালে নেওয়ার সময় জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রীড়ামন্ত্রী ডেভিড কোলটার্ট টুইটারে লিখেছিলেন, 'স্ট্রিক জীবনের শেষ অবস্থায় আছেন। লন্ডন থেকে তার পরিবার পাশে থাকার জন্য ছুটে আসছে। মনে হচ্ছে, কেবল অলৌকিক কোনো ঘটনাই তাকে বাঁচাতে পারে!'

হিথ স্ট্রিক ২০০৫ সালে পেশাদার ক্রিকেট থেকে অবসর নেন এবং ২০০৯ সালের আগস্টে তিনি জিম্বাবুয়ের বোলিং কোচ হিসাবে নিযুক্ত হন। ২০১০ সালে তিনি জিম্বাবুয়ের সহায়ক কোচ হন। ২০১৩ সালে দেশটির ক্রিকেট বোর্ডে আর্থিক টানাপড়েনের ফলে তার চুক্তি নবায়ন হয়নি।

২০২১ সালের এপ্রিলে আইসিসির দুর্নীতিবিরোধী নীতিমালা লঙ্ঘনের দায়ে স্ট্রিককে সব ধরনের ক্রিকেট কার্যক্রম থেকে আট বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। 'মিস্টার এক্স' নামে পরিচিত একজন ব্যক্তিকে সহায়তা করার জন্য তাকে দোষী করা হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ, পাকিস্তান সুপার লিগ এবং আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগসহ ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ সম্পর্কে অভ্যন্তরীণ তথ্য (অপ্রকাশ্য তথ্য) প্রকাশ করার অভিযোগ আনা হয়েছিল। আইসিসির নিষেধাজ্ঞা মেনে নিলেও ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।









মন্তব্য