ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৩-০৬-২৬ ১২:২৪:৪৪




ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৩-০৬-২৬ ১২:২৪:৪৪




আরাফার দিন রোজা রাখার ফজিলত

kzqghvva

আরাফার দিন রোজা রাখার ফজিলত

kzqghvva



বছরের যেকোনো সময়ই নেক আমল করা যায়। নফল রোজা রাখা যায়। তবে কিছু কিছু সময়ের আমল আল্লাহ তায়ালার কাছে অনেক প্রিয় এবং এর সওয়াবও বেশি। তেমনি একটি আমল হলো আরাফার দিবসের রোজা। এই দিনের রোজার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা বান্দার আগের এবং পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করেন। 

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ইয়াওমে আরাফার রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, তিনি এর দ্বারা আগের এক বছরের ও পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করবেন’। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ১১৬২)।

আরাফার এ রোজা ফরয ওয়াজিব বা মুস্তাহাব এরকম কিছু না। এ রোজা না রাখলে গুনাহ হবে না। তবে এ রোজার ফজিলত অন্যান্য নফল রোজার চেয়ে অধিক। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘আরাফার দিনের রোজার ছওয়াব এক হাজার দিন রোজা রাখার সমান’। (তারগিব)।

হাজিদের জন্য আরাফার ময়দানে রোজা রাখা মুস্তাহাব নয়। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাফার ময়দানে রোজাবিহীন অবস্থায় ছিলেন। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আরাফা দিবসের রোজা পালনের মাধ্যমে হাদীসে বর্ণিত ফজিলত হাসিলের তাওফিক দান করুন। 









মন্তব্য