ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৫-০৮-১৩ ১৭:২৬:২২




ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৫-০৮-১৩ ১৭:২৬:২২




  • জাতীয়
  • এসেনসিয়াল ড্রাগস থেকে ৭২২ জনকে ছাঁটাই, তালিকায় আরও এক হাজার.

এসেনসিয়াল ড্রাগস থেকে ৭২২ জনকে ছাঁটাই, তালিকায় আরও এক হাজার

kzqghvva

এসেনসিয়াল ড্রাগস থেকে ৭২২ জনকে ছাঁটাই, তালিকায় আরও এক হাজার

kzqghvva


স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একমাত্র ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল) থেকে নানা অভিযোগে ইতোমধ্যে ৭২২ জনকে বাদ দেওয়া হয়েছে। ছাঁটাই করা হবে আরও এক হাজার জনকে।

বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে ইডিসিএলের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সামাদ মৃধা।

তিনি বলেন, ইডিসিএলের উৎপাদন ক্ষমতা অনুযায়ী দুই হাজারের বেশি অতিরিক্ত জনবল ছিল। তারা সবাই অদক্ষ, অনেকের জাল সনদ পাওয়া গেছে। তারা কোনো কাজ করতো না। এই অদক্ষ জনবলের মধ্যে ৭২২ জনকে ছাঁটাই করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির স্বার্থে আরও এক হাজার জনবল ছাঁটাই করতে হবে। যাদের ছাঁটাই করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।

সামাদ মৃধা বলেন, ‘আগের প্রশাসন নিজের পছন্দ মতো অতিরিক্ত জনবল বসিয়েছে। আমাদের এখানে একটা কক্ষের নাম ছিল রোহিঙ্গা কক্ষ। সেখানে কর্মীদের বসিয়ে রেখে বেতন দেওয়া হতো। আমিতো এমন করতে পারি না। আমরা কোম্পানিটাকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়। এজন্য ওই লোকগুলো রাখতে চায় না। কোম্পানির জন্যই লোকগুলো কমানো দরকার। এটি ধীরে ধীরে বাস্তবায়ন করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিগত সরকারের অনিচ্ছার কারণে ইডিসিএলকে কখনই যথাযথ ব্যবহার করতে পারেনি। আমি অন্তর্র্বতী সরকারের সময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছি। তারপর থেকে এ প্রতিষ্ঠানটির যে মূল উদ্দেশ্য, সেদিকে ফোকাস করছি। আগে বেশির ভাগ সাধারণ ওষুধ তৈরি করে আসছিল, বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুর জাহান এবং বিশেষ সহকারী স্যার বলেছেন যে, এই শিল্পের লাভ হচ্ছে মানুষের সুস্থতা।

তিনি আরও বলেন, আগে ওষুধের কাঁচামাল ক্রয় প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ ছিল, আমরা সেগুলোকে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় মানসম্মত ও ন্যায়সঙ্গত মূল্যে করছি। কোম্পানির অদক্ষ ও অপ্রয়োজনীয় জনবল কমিয়ে উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছি এবং এতে উৎপাদন খরচ কমে এসেছে এবং ইতোমধ্যে ৩৩টি ওষুধের দাম আগের তুলনায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হয়েছে। 

সামাদ মৃধা জানান, এই দিক নির্দেশনাগুলো অটুট থাকলে ছয় মাসের মধ্যে অধিকাংশ ওষুধের দাম কমিয়ে ফেলতে পারব।’









মন্তব্য