ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৩-১০-২০ ০০:৫৪:১৭




ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৩-১০-২০ ০০:৫৪:১৭




  • খেলা
  • কোহলির দুর্দান্ত শতকে উড়ে গেল বাংলাদেশ, টানা ৪ জয় ভারতের.

কোহলির দুর্দান্ত শতকে উড়ে গেল বাংলাদেশ, টানা ৪ জয় ভারতের

কোহলির দুর্দান্ত শতকে উড়ে গেল বাংলাদেশ, টানা ৪ জয় ভারতের


১৬ বছর পর সাকিব আল হাসানকে ছাড়া বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলতে নামে বাংলাদেশ। টস ও ব্যাটিংয়ের শুরুটা দেখে মনে হয়েছিল কোনো ধাক্কা খেতে হবে না। কিন্তু না, ম্যাড়মেড়ে খেলা উপহার দিয়েছে নাজমুল হাসান শান্ত বাহিনী। অন্যদিকে বিরাট কোহলির দুর্দান্ত শতকে ৭ উইকেটে জয় পেয়েছে ভারত।

পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশ স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ থামে ২৫৬ রানে। জবাবে ৪১.৩ ওভারে মাত্র তিনটি উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে ভারত। এই জয়ে টানা চার ম্যাচে চারটিতেই জিতলো রোহিত শর্মার দল।

এদিন ভারতের জয়ের জন্য যখন প্রয়োজন ৮ রান তখন বিরাট কোহলির শতকের জন্যও প্রয়োজন ৮ রানই। এমন দোলাচলের মধ্যেই বাউন্সে ওয়াইড দিলেন হাসান মাহমুদ। তবে শেষ দেখে ছাড়লেন কোহলিও। পরের ওভারে নাসুমকে ছক্কা হাঁকিয়ে নিজের শতক পূর্ণ করার পাশাপাশি দলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক।

ভারতের হয়ে কোহলির শতক ছাড়াও ফিফটি করেন শুভমান গিল (৫৩)। রোহিত শর্মা করেন ৪৮ এবং ৩৪ রানে অপরাজিত ছিলেন রোকেশ রাহুল। শ্রেয়াস আয়ার ফিরে যান ১৯ রানে। বাংলাদেশের হয়ে মিরাজ দুটি এবং হাসান মাহমুদ একটি উইকেট নেন।

এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে তানজিদ হাসান তামিম ও লিটন দাস দারুণ শুরু করেন। যদিও প্রথম ৫ ওভারে মাত্র ১০ রান তোলেন এ দুজন। তবে পঞ্চম ওভারের পর থেকে ধীরে ধীরে রানের গতি বাড়াতে থাকেন তামিম ও লিটন। ৪১ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতকের দেখা পান তামিম। ফিফটির পরই আউট হন এ ব্যাটার। এরপর দ্রুত ফিরে যান  শান্ত (৮) ও মিরাজ (৩)। 

একপ্রান্ত আগলে রেখে ফিফটি পূরণ করেন লিটন। বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় অর্ধশতকে পৌঁছাতে তিনি খেলেন ৬২ বল। ফেরেন ৬৬ রানে। তাওহীদ হৃদয় টিকে ছিলেন ঠিকই, কিন্তু ফেরেন ৩৫ বলে ১৬ রানে। মুশফিক ভালো কিছুর সম্ভাবনা জাগালেও ৩৮ রানের বেশি করতে পারেননি। নাসুম আহমেদ করেন ১৪ রান। শেষদিকে দলকে এগিয়ে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তার ৩৬ বলের ৪৬ রানের চমক দেখানো ইনিংসে লড়াই করার মতো সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ।


ভারতের হয়ে বল হাতে জাসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ ও রবীন্দ্র জাদেজা দুটি করে উইকেট শিকার করেন। আর শার্দুল ঠাকুর ও কুলদীপ যাদব নেন একটি করে উইকেট।









মন্তব্য