ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৫-০২-১২ ১৬:৩৭:৪৭




ডেইলি বাংলা টাইমস :


প্রকাশিত : ২০২৫-০২-১২ ১৬:৩৭:৪৭




ইউক্রেন একদিন রাশিয়ার অংশও হতে পারে : ট্রাম্প

kzqghvva

ইউক্রেন একদিন রাশিয়ার অংশও হতে পারে : ট্রাম্প

kzqghvva


  

ইউক্রেন একদিন রাশিয়ার হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুদ্ধের দ্রুত অবসান ঘটবে বলেও জানিয়েছেন ট্রাম্প। গত সোমবার এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি তিন বছর ধরে চলমান এ সংঘাত নিয়ে আলোচনা করেন।এদিকে, কিয়েভ বলেছে, তারা এমন একটি চুক্তির জন্য উন্মুক্ত যেখানে ওয়াশিংটন অব্যাহত সামরিক ও আর্থিক সহায়তার জন্য ক্ষতিপূরণ দেবে।

মার্কিন সম্প্রচারক ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, তারা চুক্তি করতে পারে, আবার নাও করতে পারে। তারা একদিন রাশিয়ান হতে পারে আবার নাও হতে পারে।’ট্রাম্প আবারও কিয়েভের জন্য দেওয়া মার্কিন সহায়তা থেকে প্রতিদান পাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।তিনি বলেন, ‘দুর্লভ খনিজ, তেল-গ্যাস ও অন্যান্য সম্পদের দিক থেকে ইউক্রেনের ভূমি অত্যন্ত মূল্যবান। আমি চাই আমাদের অর্থ সুরক্ষিত থাকুক।’


ট্রাম্প আরো বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি যে আমি প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ দুর্লভ খনিজ চাই এবং তারা মূলত এটি করতে সম্মত হয়েছে, যাতে অন্তত আমরা বোকা না বোধ করি। নইলে তো আমরা বোকা।

আমি তাদের বলেছি, আমাদের কিছু পেতে হবে। আমরা এই অর্থ দেওয়া চালিয়ে যেতে পারবো না।’

এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির চিফ অফ স্টাফ আন্দ্রি ইয়েরমাক অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, ‘ইউক্রেন এই চুক্তিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।’

চলতি সপ্তাহের শেষে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই বৈঠকের মাধ্যমে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধানে পৌঁছাতে চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।শিগগিরই নিজের ইউক্রেনবিষয়ক বিশেষ দূত কেইথ কেলগকে কিয়েভে পাঠানোর কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প।

কিয়েভ আশঙ্কা করছে, ন্যাটো সদস্যপদ বা শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের মতো কঠোর সামরিক প্রতিশ্রুতি ছাড়া যেকোনো সমঝোতা ক্রেমলনকে পুনরায় সংগঠিত হতে এবং নতুন আক্রমণের জন্য সশস্ত্র হওয়ার জন্য সময় দেবে। ট্রাম্প এর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছেন বলে জানিয়েছিলেন। তবে, মস্কো যোগাযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।









মন্তব্য